সেলিম রেজা বাচ্চুঃ-দৈনিক আরশীনগর
সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কুষ্টিয়া শহরের অলি-গলিতে চলছে গানের আসর। বিয়ে,জন্মদিন উপলক্ষ্যে সাউন্ডবক্স ভাড়া করে এনে উচ্চ শব্দে গান বাজাচ্ছেন অনেকে। এতে হার্টের রোগী ও শিক্ষার্থীরা চরম বিপাকে পড়েছেন।’
লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ নষ্ট হচ্ছে। উচ্চ শব্দজনিত রোগের মাত্রাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এধরনের অসুস্থ বিনোদন বন্ধে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন,পুলিশ,র্যাব,পরিবেশ অধিদপ্তর ও পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি একান্ত প্রয়োজন।’
ডিজে পার্টির পাশাপাশি গাড়ীর হাইড্রোলিক হর্ণ বন্ধ করতে হবে। কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস,সাদ্দাম বাজার,মজমপুর মোড় জেলা স্কুল,কোর্টস্টেশনসহ বিভিন্ন পয়েন্টে শব্দের মাত্রা নির্ণয় করা অতীব জরুরী। স্থানীয়দের ধারণা, এসব এলাকায় নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কয়েকগুণ বেশী শব্দ উৎপন্ন হচ্ছে। কুষ্টিয়া শহরে শব্দ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ হলো- অযথা হর্ণ বাজানো।
র্যাব,পুলিশের টহল টিমের মনিটরিং এবং ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা নিশ্চিত করলে কুষ্টিয়া শহরে শব্দ দূষণ হ্রাস পাবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা।’