আরশীনগর প্রতিবেদক,
কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার বহলবাড়িয়া ইউনিয়নে নওদা খাদিমপুর চরে মান্নান মুন্সি ও রকির নেতৃত্বে নদীর কুলে অবৈধভাবে বালু ও মাটি কাটার মহোৎসব চলছে। মান্নান মুন্সী ও রকির অবাধে অবৈধ ভাবে মাটি ও বালু উত্তোলন কারণে নদীর কুলের রাস্তা, বাঁধ, ফসলি জমি, এবং ঘরবাড়ি হুমকিতে পড়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখা যায় দিয়ে নদী তীরবর্তী মাটি, বালি ও নদীর ধারে ফসলি জমির মাটি তারা কেটে ড্রামট্রাকে ও টলিতে করে ইটের ভাটা সহ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছে৭। বিদ্যমান পরিস্হিতিতে বালির ঘাটে ড্রাম ট্রাক, ট্রাক্টর,টলির সারিবদ্ধভাবে আনা -নেওয়ার লম্বা লাইন দেখে যে কারো মনে হবে যেন অবৈধ্যভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনের মহা উৎসব চলছে।মাটি ও বালু উত্তোলনের কারণে বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত ও ধসের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে যেকোনও সময় নদীর ধারের বাড়ি ও রাস্তা ধসে যাওয়ার আশঙ্কা করচে বহলবাড়ি ইউনিয়নের নওদা খাদিমপুর গ্রামবাসী।
নাম ও পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা জানান, সারা দিনরাত বড় বড় ড্রাম ট্রাকে ও অবৈধ টলিতে মাটিও বালু পরিবহন করায় গ্রামীণ সড়কগুলো ধসে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। আবার মাটি তোলার কারণে নদের তীরবর্তী ফসলি জমি ও বসতবাড়ি ঘর হুমকির মুখে।
তারা আরও বলেন, অবৈধ অনেক বালু ঘাট পরিচালন কারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহন করলেও মান্নান মুন্সী ও রকির মাটি ও বালির ঘাটের বিরুদ্ধে কোন আইন গত ব্যবস্থা গ্রহন না করায় ইউনিয়নবাসীর মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভাবে মাটি ও বালি কাটতে থাকলে আগামী ৬ মাসের মধ্যে নদীর পাশের ফসলি জমি, ভিটে ও বাড়িঘর,রাস্তা ধসে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।